শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৫১ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কুয়াকাটায় জেলের জালে ৩০ কেজি ওজনের “ট্রেভ্যালি ফিশ” ২৪ হাজারে বিক্রি সাপ্তাহিক ছুটিতে কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকের ঢল মহিপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে ১টি ট্রলিং বোটসহ ১৪ জেলে আটক চরবাড়িয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত রাজপথের আন্দোলনে সক্রিয়দের মূল্যায়ন করা হবে ।। নেছার উদ্দিন জাফর বিদ্যালয়ের ভবন নির্মান কাজের অনিয়মের অভিযোগ। কাজ বন্ধ কুয়াকাটায় এক ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকা কলাপাড়ায় মানবাধিকার কমিশন’র কমিটি পূর্ণগঠন সভা নির্যাতিত ত্যাগীরাই আগামীতে নেতৃত্বের দাবীদার ।। নেছার উদ্দিন জাফর বাউফলে ঘাতক ট্রলি আবারও কেড়ে নিলো একটি তাজা প্রান, চালক আটক সভাপতি জাহিদ রিপন, সম্পাদক আকাশ।।  মহিপুর প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন কুয়াকাটায় ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘গিনি “অ্যাঞ্জেল ফিশ মহিপুরে জেলে হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার টুঙ্গীবাড়িয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত কক্সবাজারের হত্যা মামলার আসামি কলাপাড়ায় গ্রেফতার
শেবাচিম হাসপাতালে কমেছে রোগীর সংখ্যা

শেবাচিম হাসপাতালে কমেছে রোগীর সংখ্যা

Sharing is caring!

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে দিনে দিনে কমে আসছে ভর্তিরত রোগীর সংখ্যা।

এর কারণ হিসেবে করোনা সতর্কতায় যাত্রীবাহি গণপরিবহন চলাচল বন্ধ ও পণ্যবাহি যান চলাচলে নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা আসা এবং সাধারণ মানুষ ঘরে থাকায় সামাজিক কলহ-সংঘাত কমে যাওয়াকে মুখ্য হিসেবে দেখছেন চিকিৎসকরা।

তবে রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ চিকিৎসকদের না পাওয়ার খবরে হাসপাতালমুখি হচ্ছেন না তারা। যদিও শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মোঃ বাকির হোসেন বলেন, হাসপাতালের চিকিৎসকরা আন্তরিক রয়েছেন, তারা সবসময় হাসপাতালে অবস্থান করছেন এবং রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

তবে করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে সাধারণ মানুষ সরকারি নির্দেশনা মেনে নিজ ঘরে অবস্থান করায় এবং যানবাহন সংকটের কারণে হাসপাতালে রোগীদের আসার পরিমান কিছুটা কমেছে, তবে যাদের আসা প্রয়োজন তারা আসছেন এবং আমরা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।

শেবাচিম হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, গত ১৮ মার্চ সকালের হিসেব অনুযায়ী এ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ১ হাজার ৫০৬ জন রোগী ভর্তি ছিলো। পরের দিন তা কমে ১ হাজার ১৯০ জনে গিয়ে দাড়ায়। এরপর ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে ২২ মার্চ রোগীর সংখ্যা হাজারের নীচে চলে যায়। ওইদিন সকালের হিসেব অনুযায়ী হাসপাতালের অন্তবিভাগে ৯৮৪ জন রোগী অবস্থান করছিলো। যা আরো ২ দিন পর অর্থাৎ ২৫ মার্চ গিয়ে দাড়ায় ৫২৩ জনে। এরপর থেকে হাসপাতালের অন্তবিভাগে প্রায়সমান সংখ্যক রোগী ভর্তি থাকছেন প্রতিদিন। সর্বোশেষ ২৯ মার্চ ৫১১ জন রোগী এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, নিয়মানুযায়ী প্রতিদিন বিভিন্ন ওয়ার্ডে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীদের নাম কাটা হয়, তবে গত ১৬ মার্চের পর থেকে বেশিরভাগ রোগীই নিজ ইচ্ছেতে হাসপাতাল ত্যাগ করতে শুরু করেন। আর হ্রাস পেতে থাকে ভর্তিও।

হাসপাতালের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরতরা জানান, যেখানে আগে গড়ে সাড়ে ৩ শত থেকে ৪ শত এর মধ্যে রোগী এ হাসপাতালে ভর্তি হতো সেখানে এখন দেড়শত রোগী ভর্তি হন, অনেক দিন তো এর থেকে কম রোগীও ভর্তি হচ্ছেন। আবার বহিঃবিভাগের টিকিট কাউন্টারগুলোতেও আগের মতো দীর্ঘলাইন হয়না বলে জানিয়েছেন কাউন্টারম্যানরা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD