সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৪ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন সোমবার, কতজন তুললেন জমা দিলেন তারেক রহমান ঢাকা-১৭ আসনে বেস্ট প্রার্থী: পার্থ তাসনিম জারার পদত্যাগ নিয়ে মুখ খুললেন আখতার পদত্যাগকারীদের বিষয়ে যা বললেন নাহিদ দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ কলাপাড়ায় ঘন কুয়াশার সঙ্গে বেড়েছে শীতের তীব্রতা পটুয়াখালী-০৪ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে মনোনয়ন পত্র দাখিল কলাপাড়া পৌর মহিলা দলের মতবিনিময় সভা ও দোয়া মোনাজাত স্ত্রীকে চিকিৎসার জন্য নেওয়ার সময় মাঝ নদীতে প্রাণ হারালেন স্বামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিতরাও সক্রিয় তারেক রহমানের দিকে তাকিয়ে বঞ্চিত প্রার্থীরা জামায়াতের সঙ্গে জোটে আপত্তি জানিয়ে নাহিদ ইসলামকে এনসিপির নেতাদের চিঠি দেশবাসীকে তারেক রহমানের ধন্যবাদ জ্ঞাপন ৩০০ ফিটের সব বর্জ্য অপসারণ করবে বিএনপি দীর্ঘ ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
শেবাচিম হাসপাতালে কমেছে রোগীর সংখ্যা

শেবাচিম হাসপাতালে কমেছে রোগীর সংখ্যা

Sharing is caring!

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে দিনে দিনে কমে আসছে ভর্তিরত রোগীর সংখ্যা।

এর কারণ হিসেবে করোনা সতর্কতায় যাত্রীবাহি গণপরিবহন চলাচল বন্ধ ও পণ্যবাহি যান চলাচলে নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা আসা এবং সাধারণ মানুষ ঘরে থাকায় সামাজিক কলহ-সংঘাত কমে যাওয়াকে মুখ্য হিসেবে দেখছেন চিকিৎসকরা।

তবে রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ চিকিৎসকদের না পাওয়ার খবরে হাসপাতালমুখি হচ্ছেন না তারা। যদিও শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মোঃ বাকির হোসেন বলেন, হাসপাতালের চিকিৎসকরা আন্তরিক রয়েছেন, তারা সবসময় হাসপাতালে অবস্থান করছেন এবং রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

তবে করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে সাধারণ মানুষ সরকারি নির্দেশনা মেনে নিজ ঘরে অবস্থান করায় এবং যানবাহন সংকটের কারণে হাসপাতালে রোগীদের আসার পরিমান কিছুটা কমেছে, তবে যাদের আসা প্রয়োজন তারা আসছেন এবং আমরা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।

শেবাচিম হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, গত ১৮ মার্চ সকালের হিসেব অনুযায়ী এ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ১ হাজার ৫০৬ জন রোগী ভর্তি ছিলো। পরের দিন তা কমে ১ হাজার ১৯০ জনে গিয়ে দাড়ায়। এরপর ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে ২২ মার্চ রোগীর সংখ্যা হাজারের নীচে চলে যায়। ওইদিন সকালের হিসেব অনুযায়ী হাসপাতালের অন্তবিভাগে ৯৮৪ জন রোগী অবস্থান করছিলো। যা আরো ২ দিন পর অর্থাৎ ২৫ মার্চ গিয়ে দাড়ায় ৫২৩ জনে। এরপর থেকে হাসপাতালের অন্তবিভাগে প্রায়সমান সংখ্যক রোগী ভর্তি থাকছেন প্রতিদিন। সর্বোশেষ ২৯ মার্চ ৫১১ জন রোগী এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, নিয়মানুযায়ী প্রতিদিন বিভিন্ন ওয়ার্ডে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীদের নাম কাটা হয়, তবে গত ১৬ মার্চের পর থেকে বেশিরভাগ রোগীই নিজ ইচ্ছেতে হাসপাতাল ত্যাগ করতে শুরু করেন। আর হ্রাস পেতে থাকে ভর্তিও।

হাসপাতালের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরতরা জানান, যেখানে আগে গড়ে সাড়ে ৩ শত থেকে ৪ শত এর মধ্যে রোগী এ হাসপাতালে ভর্তি হতো সেখানে এখন দেড়শত রোগী ভর্তি হন, অনেক দিন তো এর থেকে কম রোগীও ভর্তি হচ্ছেন। আবার বহিঃবিভাগের টিকিট কাউন্টারগুলোতেও আগের মতো দীর্ঘলাইন হয়না বলে জানিয়েছেন কাউন্টারম্যানরা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD