সোমবার, ১৪ Jul ২০২৫, ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কুয়াকাটায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন।। নতুন সাইনবোর্ড পটুয়াখালী জেলার শ্রেষ্ঠ এএসআই নির্বাচিত হলেন কলাপাড়া থানার রাসেল খান ব‌রিশা‌লে সাংবা‌দি‌কের বিরু‌দ্ধে বিএন‌পি নেত্রীর মামলার প্রতিবা‌দে মানববন্ধন ব‌রিশা‌লে সড়‌কে বৃক্ষ রোপন ক‌রে বি‌ক্ষোভ ব‌রিশা‌লে প‌লি‌টেক‌নিক শিক্ষার্থী‌দের বিক্ষোভ কলাপাড়ায় পাঁচ কিমি কাঁচা সড়কে হাঁটুজল দুর্ভোগে পথচারীরা কলাপাড়া প্রেসক্লাবের ১১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি কুয়াকাটায় জলবায়ু মোকাবেলায় রাখাইন জনগোষ্ঠীর প্রযুক্তিনির্ভর প্রশিক্ষণ সভাপতি জাবেদ, সম্পাদক সোয়েব।।ঢাকাস্থ কলাপাড়া জাতীয়তাবাদী ফোরামের দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত জাগুয়া ইউনিয়ন বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন পটুয়াখালীতে ৪টি বিদ্যালয়ে এসএসসি  পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি ১ জনও বাউফলে টানা বৃষ্টিপাতে কৃষকের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসহ দুর্ভোগে জনজীবন কলাপাড়ায় গোল্ডেন জিপিএ ফাইভ পেল সাংবাদিক পুত্র নূর বরিশাল মহানগর ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী উদ্বোধন কলাপাড়ায় উন্নত চিকিৎসা দিতে অসুস্থ সাপের এক্সরে
শেবাচিম হাসপাতালে কমেছে রোগীর সংখ্যা

শেবাচিম হাসপাতালে কমেছে রোগীর সংখ্যা

Sharing is caring!

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে দিনে দিনে কমে আসছে ভর্তিরত রোগীর সংখ্যা।

এর কারণ হিসেবে করোনা সতর্কতায় যাত্রীবাহি গণপরিবহন চলাচল বন্ধ ও পণ্যবাহি যান চলাচলে নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা আসা এবং সাধারণ মানুষ ঘরে থাকায় সামাজিক কলহ-সংঘাত কমে যাওয়াকে মুখ্য হিসেবে দেখছেন চিকিৎসকরা।

তবে রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ চিকিৎসকদের না পাওয়ার খবরে হাসপাতালমুখি হচ্ছেন না তারা। যদিও শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মোঃ বাকির হোসেন বলেন, হাসপাতালের চিকিৎসকরা আন্তরিক রয়েছেন, তারা সবসময় হাসপাতালে অবস্থান করছেন এবং রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

তবে করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে সাধারণ মানুষ সরকারি নির্দেশনা মেনে নিজ ঘরে অবস্থান করায় এবং যানবাহন সংকটের কারণে হাসপাতালে রোগীদের আসার পরিমান কিছুটা কমেছে, তবে যাদের আসা প্রয়োজন তারা আসছেন এবং আমরা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।

শেবাচিম হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, গত ১৮ মার্চ সকালের হিসেব অনুযায়ী এ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ১ হাজার ৫০৬ জন রোগী ভর্তি ছিলো। পরের দিন তা কমে ১ হাজার ১৯০ জনে গিয়ে দাড়ায়। এরপর ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে ২২ মার্চ রোগীর সংখ্যা হাজারের নীচে চলে যায়। ওইদিন সকালের হিসেব অনুযায়ী হাসপাতালের অন্তবিভাগে ৯৮৪ জন রোগী অবস্থান করছিলো। যা আরো ২ দিন পর অর্থাৎ ২৫ মার্চ গিয়ে দাড়ায় ৫২৩ জনে। এরপর থেকে হাসপাতালের অন্তবিভাগে প্রায়সমান সংখ্যক রোগী ভর্তি থাকছেন প্রতিদিন। সর্বোশেষ ২৯ মার্চ ৫১১ জন রোগী এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, নিয়মানুযায়ী প্রতিদিন বিভিন্ন ওয়ার্ডে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীদের নাম কাটা হয়, তবে গত ১৬ মার্চের পর থেকে বেশিরভাগ রোগীই নিজ ইচ্ছেতে হাসপাতাল ত্যাগ করতে শুরু করেন। আর হ্রাস পেতে থাকে ভর্তিও।

হাসপাতালের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরতরা জানান, যেখানে আগে গড়ে সাড়ে ৩ শত থেকে ৪ শত এর মধ্যে রোগী এ হাসপাতালে ভর্তি হতো সেখানে এখন দেড়শত রোগী ভর্তি হন, অনেক দিন তো এর থেকে কম রোগীও ভর্তি হচ্ছেন। আবার বহিঃবিভাগের টিকিট কাউন্টারগুলোতেও আগের মতো দীর্ঘলাইন হয়না বলে জানিয়েছেন কাউন্টারম্যানরা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD